জল একটি গুরুতর উপাদান যা সঙ্গে trifed করা যাবে না. এটিতে, একজন ব্যক্তি খাদ্য পান, এর সাহায্যে তিনি রোপণ করা গাছপালা এবং প্রাণীকে জল দেন এবং এটি বিনোদনের জন্যও ব্যবহার করেন: সাঁতার কাটা, ডাইভিং এবং বিভিন্ন খেলাধুলা করা। এই সব পানিতে ডুবে যাওয়ার সম্ভাব্য বিপদ বহন করে। তদুপরি, বাচ্চারা এবং, অদ্ভুতভাবে, ভাল সাঁতারুদের ডুবে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি: তারা উভয়ই বিপদকে অবহেলা করে এবং ডুব দেয়, উচ্চতা থেকে জলে ঝাঁপ দেয়, ঝড়ের মধ্যে সাঁতার কাটে।

ডুবে যাওয়া একটি ছলনাময় অবস্থা। প্রথমত, একজন ব্যক্তির প্রায় পুরো শরীর জল দ্বারা লুকানো থাকে, এমনকি কাছাকাছি যারা সাঁতার কাটছে তারাও দেখতে পায় না যে এটি তার জন্য কতটা খারাপ। দ্বিতীয়ত, একজন ডুবন্ত ব্যক্তি কখনই তার বাহু প্রসারিত করে না এবং সাহায্যের জন্য ডাকে না: সে তার জীবনের জন্য লড়াই করছে এবং কেবল আরও কিছু বাতাসে শ্বাস নিতে ব্যস্ত। বাইরে থেকে - বিশেষ করে যদি একটি শিশু ডুবে যায় - মনে হয় সে খেলছে: জলের উপর লাফিয়ে আবার ডুব দিচ্ছে। তৃতীয়ত, গৌণ ডুবে যাওয়ার মতো অবস্থা রয়েছে। এই ক্ষেত্রে, একজন ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে জমিতে রয়েছেন, কিন্তু যে জল তার শ্বাসনালীতে প্রবেশ করেছে তা তার ধ্বংসাত্মক প্রভাব অব্যাহত রাখে এবং সময়মতো চিকিত্সা শুরু না হলে তাকে হত্যা করতে পারে।

মানুষ কেন ডুবে যায়?

ডুবে যাওয়া একটি জীবন-হুমকিপূর্ণ অবস্থা যা একজন ব্যক্তির পানিতে পড়ে যাওয়ার সাথে সম্পর্কিত। এটি থেকে ফলাফল:

• গভীরতায় একটি তরঙ্গ দ্বারা অভিভূত হলে আতঙ্ক
• জরুরী পরিস্থিতি: বন্যা, জাহাজ ডুবে যাওয়া;
• ঝড়ের মধ্যে সাঁতার কাটা;
• ডাইভিং সহ সাঁতারের নিয়ম লঙ্ঘন;
• শক্তিশালী স্রোতে সাঁতার কাটা;
• ত্রুটিপূর্ণ ডাইভিং সরঞ্জাম কেনা;
• জলাভূমি এবং জলাভূমিতে পড়া;
• স্নানের সময় রোগের সংঘটন বা বৃদ্ধি। এটি একটি অজ্ঞান, একটি মৃগীরোগ, তীব্র ব্যাধিসেরিব্রাল সঞ্চালন (স্ট্রোক), হার্ট অ্যাটাক, হাইপোথার্মিয়া, যার কারণে এটি পায়ের পেশী হ্রাস করে;
• আত্মহত্যা, যখন একজন ব্যক্তি হয় খুব গভীরে সাঁতার কাটে, বা গভীরতায় ডুব দেয়, অথবা উচ্চতা থেকে পানিতে ঝাঁপ দেয়। পরবর্তী ক্ষেত্রে, মৃত্যু তিনটি প্রক্রিয়া দ্বারা উস্কে দেওয়া যেতে পারে:
  1. মস্তিষ্কের আঘাতের কারণে চেতনা হ্রাস;
  2. সার্ভিকাল কশেরুকার ফ্র্যাকচারের কারণে সমস্ত অঙ্গের পক্ষাঘাত;
  3. রিফ্লেক্স কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, ঠাণ্ডা জলে তীক্ষ্ণ নিমজ্জিত হওয়ার কারণে বা জলে আঘাত করার ফলে ব্যথা দ্বারা প্ররোচিত হয়;
• খুন

শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে জল প্রবেশের ফলে সমস্ত লোক মারা যায় না: এমন একটি প্রকার রয়েছে যখন ফুসফুসে বাতাস যাওয়া বন্ধ হয়ে যায় এই কারণে যে কোনও ব্যক্তির জলে স্বরযন্ত্রের রিফ্লেক্স স্প্যাম রয়েছে। এই ধরনের ডুবে যাওয়াকে "শুষ্ক" বলা হয়।

কার ডুবে যাওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি

অবশ্যই, অল্পবয়সী এবং সুস্থ লোকেরা যারা চরম জল খেলায় নিয়োজিত থাকে তারা ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিতে থাকে। কিন্তু এই ধরনের কার্যকলাপ শুধুমাত্র অল্প সংখ্যক মানুষের মধ্যে ঝুঁকি বাড়ায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ডুবে যাওয়া ঘটে:

• প্রচুর পরিমাণে অ্যালকোহল গ্রহণ করার পরে, যা ব্যক্তির প্রতিক্রিয়াকে নিস্তেজ করে দেয় এবং তার মধ্যে নির্ভীকতাকে "অনুপ্রাণিত করে"। এছাড়াও, যখন অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়গুলি কোনও ব্যক্তিকে জলে "ধাক্কা দেয়" তখন তারা শরীরের হাইপোথার্মিয়াতে অবদান রাখে, যা আরও বেশি ডুবে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে (শক্তিশালী শীতলতার সাথে, শরীর সমস্ত রক্তকে অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলিতে "ছুড়ে দেয়", ছেড়ে যায়। ন্যূনতম রক্ত ​​​​সরবরাহ সহ কাজ পেশী);
• যখন এটি একটি শক্তিশালী বা রিভার্স কারেন্ট (বিপরীত) স্রোত প্রবেশ করে: এটি একজন ব্যক্তিকে তীরে পৌঁছাতে দেয় না;
• যখন একটি তরঙ্গ দ্বারা অভিভূত, যখন জল শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে প্রবেশ করে এবং উপরন্তু, একজন ব্যক্তির মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে;
• যদি একজন ব্যক্তি মৃগী রোগে ভোগেন বা অজ্ঞান হয়ে পড়েন। এই ক্ষেত্রে, চেতনা হারানোর ফলে শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে পানি প্রবেশ করে;
• একা সাঁতার কাটার সময়: এই ক্ষেত্রে, যদি কোনও ব্যক্তি জলের নীচে আহত হয়, বর্তমান অঞ্চলে প্রবেশ করে বা ঠান্ডা জল থেকে তার পা কমে যায় তবে প্রাথমিক চিকিত্সার সম্ভাবনা হ্রাস পায়;
• ভরা পেটে গোসল করা। এই ক্ষেত্রে, মানুষের অবস্থার অবনতি, যা ডুবে যেতে পারে, তিনটি প্রক্রিয়ার মধ্যে একটির মাধ্যমে ঘটে:
  1. খাওয়ার পরে রক্তের প্রধান পরিমাণ পেট এবং অন্ত্রে ছুটে যায়। এই অবস্থার অধীনে, হৃদয় নিজেই রক্ত ​​​​সরবরাহ করা শুরু করে - এর কাজ আরও খারাপ হয়, হার্ট অ্যাটাক হতে পারে;
  2. জল পূর্ণ পেট চেপে, ফলস্বরূপ, এর বিষয়বস্তু অন্ননালীতে উঠে যায়। শ্বাস নেওয়ার সময়, গ্যাস্ট্রিক রসের সাথে মিশ্রিত খাবার শ্বাস নালীর মধ্যে প্রবেশ করতে পারে (বিশেষত যারা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় রয়েছে তাদের ঝুঁকি রয়েছে)। এইভাবে ফুসফুসের টিস্যুর প্রদাহ বিকশিত হয়, যা চিকিত্সা করা কঠিন - নিউমোনাইটিস;
  3. অবস্থার অবনতি পূর্ববর্তী পরিস্থিতি অনুযায়ী বিকশিত হতে পারে, শুধুমাত্র শ্বাসনালী (ব্রঙ্কি বা শ্বাসনালী) খাবারের একটি বড় টুকরো দিয়ে আটকে যেতে পারে। এমনকি যদি এই খাবারটি ব্রঙ্কাস বা শ্বাসনালীর ব্যাসকে সম্পূর্ণরূপে অবরুদ্ধ করতে না পারে তবে এটি এখনও বিপজ্জনক: এটি কাশির ফিট হতে পারে এবং পানিতে এটি শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে তরল প্রবেশের সাথে শেষ হতে পারে;
• বিদ্যমান হৃদরোগের সাথে: পানিতে পেশীগুলির কাজ হৃৎপিণ্ডকে আরও কঠিন করে তোলে, যা এর অবস্থাকে আরও খারাপ করতে পারে। যদি স্নান ঠান্ডা জলে সঞ্চালিত হয়, তবে হৃৎপিণ্ডের উপর বোঝা আরও বেশি বেড়ে যায়: ত্বকের জাহাজগুলি সংকীর্ণ হওয়ার কারণে এটিকে প্রচুর পরিমাণে রক্ত ​​​​প্রক্রিয়া করতে হয়।

ডুবে যাওয়ার প্রকারভেদ

প্রকারভেদে ডুবে যাওয়ার বিভাজন এই কারণে যে প্রতিটি ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রক্রিয়া মৃত্যুর দিকে পরিচালিত করে এবং আপনি বিভিন্ন উপায়ে এগুলি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

4 টি প্রধান প্রকারের ডুব রয়েছে:

1. "ভেজা" বা সত্যিকারের ডুবে যাওয়া। এটি শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে জল - সমুদ্র বা তাজা - প্রবেশের ফলে বিকশিত হয়; 30-80% ক্ষেত্রে ঘটে। ডুবে যাওয়ার আসল রূপটি নির্দেশ করে যে একজন ব্যক্তি কিছু সময়ের জন্য জলের ক্রিয়াকে প্রতিহত করেছে। এই ধরনের ডোবার ত্বকের রঙ নীল। এটি ত্বকে শিরাস্থ কনজেশনের কারণে হয়। অত্যন্ত গুরুতরভাবে, শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য 10 মিলি জল ফুসফুসে প্রবেশ করলে অবস্থা আরও খারাপ হয়। 22 মিলি/কেজির বেশি প্রাণঘাতী বলে মনে করা হয়।
2. "শুষ্ক" ডুবে যাওয়া। এটি ঘটে যখন, যখন একজন ব্যক্তি পানিতে প্রবেশ করে, তখন গ্লটিস প্রতিফলিতভাবে খিঁচুনি (সঙ্কুচিত হয়), যার ফলস্বরূপ জল বা বাতাস ফুসফুসে প্রবেশ করে না। প্রতি তৃতীয় ডুবে যাওয়া ব্যক্তির মধ্যে এই ধরনের ডুবে যায়। এই ডুবে যাওয়ার সময় ত্বকের রঙ সাদা, যা ত্বকের জাহাজের খিঁচুনির সাথে যুক্ত।
3. সিনকোপ-টাইপ ডুবিং ঘটে যখন একজন ব্যক্তির হার্ট রিফ্লেক্সিভলি থেমে যায় যখন তারা পানিতে প্রবেশ করে (সাধারণত উচ্চতা থেকে এবং ঠান্ডা পানিতে)। তারপরে সে ঝাপিয়ে পড়ে না এবং জল গিলে ফেলে না, তবে অবিলম্বে নীচে চলে যায়। সিনকোপাল ডুবে যাওয়া সবচেয়ে কম সাধারণ - প্রতি 10টি ক্ষেত্রে, হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি সাধারণ।
4. মিশ্র ডুবে যাওয়া। এই ক্ষেত্রে, জল প্রথমে শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে, যেমন সত্যিকারের ডুবে যায় এবং এর কারণে, গ্লটিস স্প্যাম (যেমন "শুষ্ক" আকারে)। তারপর, যখন চেতনা ইতিমধ্যেই হারিয়ে যায়, তখন স্বরযন্ত্রটি শিথিল হয় এবং জল আবার ফুসফুসে প্রবাহিত হয়। এই ধরনের প্রতি পঞ্চম নিমজ্জিত ব্যক্তির মধ্যে ঘটে।

"ভিজা" ডুবে মৃত্যুর দিকে পরিচালিত করার প্রক্রিয়াগুলি ফুসফুসে কী ধরণের জল এসেছে তার উপর নির্ভর করে - সমুদ্র বা তাজা।

সুতরাং, যখন তাজা জলে ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে, তখন আমাদের শরীরের তরলগুলির তুলনায় জল হাইপোটোনিক হওয়ার সাথে সম্পর্কিত প্রক্রিয়া রয়েছে। এর মানে হল যে এতে কম লবণ দ্রবীভূত হয় এবং এর কারণে, এটি এমন জায়গায় প্রবেশ করে যেখানে শরীরের তরল থাকে এবং তাদের পাতলা করে। ফলস্বরূপ, জল যা শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে প্রবেশ করেছে:

• প্রথমে অ্যালভিওলি পূরণ করে - ফুসফুসের সেই কাঠামো, যেখানে গ্যাস - অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইড - রক্ত ​​এবং শ্বাসযন্ত্রের মধ্যে বিনিময় হয়। এগুলি হল শ্বাসযন্ত্রের "থলি", যা সাধারণত সবসময় খোলা থাকে এবং বাতাস ধারণ করে, কারণ তাদের মধ্যে "সারফ্যাক্ট্যান্ট" নামক পদার্থের উপস্থিতি রয়েছে;
• হাইপোটোনিক হওয়ার কারণে, মিষ্টি জল (এবং এর সাথে ব্যাকটেরিয়া এবং প্লাঙ্কটন) দ্রুত অ্যালভিওলি থেকে রক্তে যায়: প্রতিটি অ্যালভিওলির বাইরের দিকে জাহাজটি অবস্থিত;
• তাজা জল surfactant ধ্বংস করে;
• জাহাজে প্রচুর পরিমাণে তরল থাকে এবং এটি অ্যালভিওলিতে ফিরে যায়, যার ফলে পালমোনারি শোথ হয়। যেহেতু এরিথ্রোসাইটগুলি তাজা জল থেকে বিস্ফোরিত হয়, তাই অ্যালভিওলির তরল তাদের "আবশেষ" দিয়ে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। এতে ফেনা তৈরি হয় যা থেকে বেরিয়ে আসে শ্বাস নালীর, লাল;
• যখন পানি রক্তকে পাতলা করে, তখন এতে ইলেক্ট্রোলাইট (পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ক্লোরিন, ম্যাগনেসিয়াম) এর ঘনত্ব কমে যায়। এটি অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির কার্যকারিতা ব্যাহত করে।

যদি সমুদ্রের জলে ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে, যা বিপরীতে, সোডিয়াম লবণে পরিপূর্ণ হয়, চিত্রটি ভিন্ন হবে:

• সমুদ্রের জল যা অ্যালভিওলিতে প্রবেশ করেছে ফুসফুসের টিস্যু থেকে তরল এবং রক্তকে অ্যালভিওলিতে "আকৃষ্ট করে";
• তরল সহ অ্যালভিওলির সুপারস্যাচুরেশনের কারণে, পালমোনারি শোথ বিকশিত হয়। নির্গত ফেনা (এটি surfactant থেকে আসে) আছে সাদা রঙ. একই সময়ে, প্রতিটি শ্বাস ফেনাকে আরও বেশি "বীট" করে;
• কারণ কিছু তরল রক্ত ​​ছেড়ে গেছে, রক্ত ​​আরও ঘনীভূত হয়;
• হার্টের পক্ষে ঘন রক্ত ​​পাম্প করা কঠিন;
• পুরু রক্ত ​​ছোট কৈশিকগুলিতে পৌঁছাতে পারে না, যেহেতু এখানে এটি হৃৎপিণ্ডের শক্তি নয় যা এটিকে ধাক্কা দেয়, তবে তরঙ্গ যা পূর্ববর্তী পর্যায়ে মাঝারি আকারের ধমনী দ্বারা গঠিত হয়েছিল;
• এই জাতীয় রক্তে পটাসিয়ামের উচ্চ ঘনত্ব থাকে, যা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণ হয়।

কার ডুবে বাঁচার সম্ভাবনা বেশি

একটি ডুবন্ত ব্যক্তিকে উদ্ধার করার সময়, একটি বিশাল ফ্যাক্টর হল জলে পড়ার পর থেকে যে সময় অতিবাহিত হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি সাহায্য শুরু করা হয়, একজন ব্যক্তিকে বাঁচানোর সম্ভাবনা তত বেশি।

একজন ব্যক্তিকে বাঁচানোর সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় যদি:

• বরফের পানিতে ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। যদিও এই ধরনের ডুবে যাওয়া একটি "শুষ্ক" প্রকৃতির সম্ভবত, এটি যখন নিম্ন তাপমাত্রায় প্রবেশ করে, তখন শরীরের সমস্ত জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়াগুলি ব্যাপকভাবে ধীর হয়ে যায়। এটি শরীরের কাজ পুনরুদ্ধার করার একটি সুযোগ দেয়, যখন হৃদয় কিছু সময়ের জন্য স্পন্দিত হয় না (10-20 মিনিট পর্যন্ত, জলের তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে);
• একটি শিশু বা তরুণ ব্যক্তি ছাড়া ক্রনিক রোগ: মস্তিষ্কের টিস্যু সহ তাদের পুনর্জন্মের ক্ষমতা বেশি।

কীভাবে সন্দেহ করা যায় যে একজন ব্যক্তি ডুবে যাচ্ছে

এটি শুধুমাত্র চলচ্চিত্রগুলিতেই ডুবে যাওয়ার লক্ষণ দেখা যায় যখন শিকার চিৎকার করে "ডুব!" বা "সংরক্ষণ করুন!"। আসলে, একজন ডুবে যাওয়া ব্যক্তির এর জন্য শক্তি এবং সময় নেই - সে বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে। তাই আপনি দেখতে পারেন কিভাবে:

• তারপর সে জলের উপরে উঠে, তারপর আবার তাতে ডুবে যায়;
• তার মাথা জলের উপরে উঠে, পিছনে ফেলে দেওয়া, চোখ বন্ধ;
• হাত এবং পা এলোমেলোভাবে নড়াচড়া করে, সাঁতার কাটার চেষ্টা করে;
• একজন ডুবন্ত মানুষ কাশি দেয়, পানি থুতু দেয়।

বাচ্চাদের মধ্যে ডুবে যাওয়ার লক্ষণগুলি মোটেই একটি খেলার মতো দেখায়: শিশুটি জলের উপর বাউন্স করে (প্রতিবার - নীচে এবং নীচে), খিঁচুনিতে বাতাস গিলছে এবং পাশ থেকে মনে হচ্ছে সবকিছু তার সাথে ঠিক আছে।

সাহায্যের জন্য আহ্বান করা এবং উদ্দেশ্যমূলক হাত নাড়ানোই ডুবে যাওয়ার আগে। যখন একজন ব্যক্তি অনুভব করেন যে তিনি ডুবে যাচ্ছেন, তখন তিনি বাতাসের অভাবের অনুভূতির সাথে যুক্ত একটি আতঙ্কিত অবস্থা তৈরি করেন। এই মুহুর্তে, তিনি সমালোচনামূলকভাবে চিন্তা করতে অক্ষম।

নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি ইঙ্গিত দেয় যে একজন ব্যক্তি ডুবে থেকে বেঁচে গেছেন:

• গুরুতর কাশি, ফেনা বা ফেনাযুক্ত থুতনি সহ কাশি - সাদা বা লালচে আভা সহ;
• দ্রুত শ্বাস - প্রশ্বাস;
• পেশী কম্পন;
• ঘন ঘন নাড়ি;
• ফ্যাকাশে বা সায়ানোটিক ত্বক;
• শ্বাস নেওয়ার সময় শ্বাসকষ্ট;
• বমি, যেখানে মোটামুটি বড় পরিমাণে তরল নির্গত হয়। এটি গিলে ফেলা জল;
• উত্তেজনা বা, বিপরীতভাবে, তীরে আঘাত করার সময় তন্দ্রা;
• খিঁচুনি - চেতনার উপস্থিতিতে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের হ্রাস নয়, পুরো শরীরের খিলান বা অঙ্গগুলির অনিয়ন্ত্রিত নড়াচড়া - একটি অচেতন অবস্থায়।

এবং, অবশেষে, যদি শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে যে জল প্রবেশ করে তা শ্বাস এবং / অথবা রক্ত ​​​​সঞ্চালন বন্ধ করে দেয়, তবে এই জাতীয় ব্যক্তি:

• চেতনা হারায় (এটি জল থেকে অপসারণ করা আবশ্যক);
• তার পেট বা বুকের কোন শ্বাস-প্রশ্বাসের নড়াচড়া নেই;
• শ্বাস-প্রশ্বাস হতে পারে, তবে তা হতে পারে "কাঁদন" বা বাতাসের জন্য হাঁপাচ্ছে;
• ক্যারোটিড ধমনীতে কোন পালস নেই;
• ফেনা মুখ এবং নাক থেকে স্রাব, যখন তাজা জলে ডুবে - গোলাপী।

এখন আমাদের দুবার আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে:

• এমনকি যদি একজন ব্যক্তি পুনরুজ্জীবিত করতে সক্ষম হন তবে এর অর্থ এই নয় যে তার স্নায়ুতন্ত্র সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধার করা হবে। তার - অবিলম্বে বা কিছুক্ষণ পরে - একই লক্ষণগুলি থাকতে পারে যা স্ট্রোকের বৈশিষ্ট্যযুক্ত: সুসংগতভাবে চিন্তা করার এবং কথা বলার ক্ষমতা হারানো, প্রতিবন্ধী বক্তৃতা (বোঝা বা প্রজনন), অঙ্গে প্রতিবন্ধী নড়াচড়া, প্রতিবন্ধী সংবেদনশীলতা। হাইপোক্সিয়ার কারণে সেরিব্রাল এডিমার কারণে একজন ব্যক্তি কোমায় পড়তে পারেন।
• ডুবে থাকা সমস্ত লোককে হাসপাতালে ভর্তি করা এবং ডাক্তারি পরীক্ষার সাপেক্ষে, এমনকি যদি তারা চেতনা না হারায়, এবং তাদের স্পন্দন এবং শ্বাসকষ্ট হয়। এটি "সেকেন্ডারি ডাউনিং" নামে ডুবে যাওয়ার একটি জটিলতার কারণে হয়।

নিমজ্জিত সময়কাল

এই জীবন-হুমকির অবস্থাটি 3 সময়কালে বিভক্ত:

1. প্রাথমিক।
2. যন্ত্রণাদায়ক
3. ক্লিনিকাল মৃত্যু।

প্রাথমিক সময়কাল

সত্যিকারের ডুবে যাওয়ার সাথে, প্রাথমিক সময়টি হল যখন জল শুধুমাত্র ফুসফুসে সামান্য প্রবেশ করতে শুরু করেছে এবং এটি শরীরের সমস্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে সক্রিয় করেছে। শ্বাসকষ্টের সাথে, এটি পানিতে প্রবেশ করার মুহূর্ত থেকে শ্বাসকষ্টের ফাঁকে (খুব ছোট)।

লোকটি কাশি এবং থুতু দেয়, কঠোরভাবে তার বাহু সারি করে এবং তার পা দিয়ে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করে। বমি হতে পারে। কাশি এবং বমি ফুসফুসে আরও বেশি জল প্রবেশ করে, যা পরবর্তী পিরিয়ডের সূচনাকে ত্বরান্বিত করে।

অ্যাগোনাল পিরিয়ড

এই সময়ের মধ্যে, প্রতিরক্ষামূলক বাহিনী হ্রাস পায়, চেতনা হ্রাস পায়। শ্বাসরোধে ডুবে যাওয়ার ফলে, এর ফলে গ্লটিসের খিঁচুনি বন্ধ হয়ে যায় এবং পানি ফুসফুসে প্রবেশ করে।

অ্যাগোনাল পিরিয়ড দ্বারা চিহ্নিত করা হয়:

• চেতনা হ্রাস;
• ধীরে ধীরে অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার সাথে "কাঁদন" শ্বাস;
• টাকাইকার্ডিয়া, যা একটি অ্যারিথমিক পালস এবং এর মন্থর দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়;
• ত্বকের রঙ পরিবর্তন।

ক্লিনিকাল মৃত্যুর সময়কাল

এটি লক্ষণগুলির একটি ত্রয়ী দ্বারা চিহ্নিত করা হয়:

1. চেতনার অভাব;
2. শ্বাসের অভাব;
3. নাড়ির অনুপস্থিতি, যা একপাশে থাইরয়েড তরুণাস্থির ("আদমের আপেল") বিরুদ্ধে তর্জনী এবং মধ্যমা আঙ্গুল চেপে চেক করা হয়।

ক্লিনিকাল মৃত্যু প্রায় 5 মিনিটের পরে জৈবিক (যখন পুনরুজ্জীবন আর সম্ভব হয় না) পরিণত হয়, তবে যদি কোনও ব্যক্তি ঠান্ডা বা বরফের জলে ডুবে যায় তবে এই সময়টি 15-20 মিনিটে বৃদ্ধি পায় (শিশুদের মধ্যে - 30-40 মিনিট পর্যন্ত)।

ডুবে যাওয়া স্ব-সহায়ক অ্যালগরিদম

পানিতে প্রবেশ করার সময় একজন ব্যক্তি যা করতে পারেন তা হল:

• আতঙ্কিত হবেন না. যদিও এটি খুব কঠিন, তবে আমাদের অবশ্যই শান্ত হওয়ার চেষ্টা করতে হবে, কারণ আতঙ্ক কেবল বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তিগুলিকে নিয়ে যায়।
• চারপাশে তাকাও. পর্যাপ্ত আকারের কোনো কাঠের বা প্লাস্টিকের জিনিস পানির উপরিভাগে ভেসে উঠলে সেগুলো ধরতে চেষ্টা করুন।
• যতটা সম্ভব শান্তভাবে, শক্তি সঞ্চয় করুন, এক দিকে সারি করুন (অনুকূলভাবে - তীরে বা কোনও ধরণের জাহাজে)।
• আপনার পিছনে শুয়ে বিশ্রাম.
• পর্যায়ক্রমে সাহায্যের জন্য কল করুন (যদি এটি অন্ধকার হয়)। দিনের বেলা, মানুষ বা জাহাজের দৃশ্যমানতার অনুপস্থিতিতে, আপনাকে শক্তি সঞ্চয় করতে হবে এবং কল করতে হবে না।
• যতটা সম্ভব শান্তভাবে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করুন।
• ঢেউয়ের দিকে ফিরে যান (যদি সম্ভব হয়)।

কিভাবে একটি ডুবন্ত মানুষ বাঁচাতে

এটি একটি পৃথক অ্যালগরিদম প্রয়োজন. আপনি যদি নায়ক হওয়ার চেষ্টা করেন এবং নিয়মগুলি না জেনে, ডুবে যাওয়া ব্যক্তির সাহায্যে সাঁতার কাটতে পারেন তবে আপনি সহজেই নিজেকে মারা যেতে পারেন: যদি একজন ডুবন্ত ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির উপস্থিতি দেখে বা অনুভব করেন তবে তিনি উদ্ধারকারীকে আতঙ্কে ডুবিয়ে দেবেন। নিজেকে বেঁচে থাকার জন্য।

অতএব, ডুবে যাওয়া সহায়তা নিম্নরূপ:

1. উদ্ধারের জন্য সাঁতার কাটার আগে, বাধাযুক্ত পোশাক এবং জুতাগুলি সরিয়ে ফেলুন।
2. শুধু পেছন থেকে ডুবে যাওয়া ব্যক্তির কাছে সাঁতার কাটুন। এর পরে, আপনাকে আপনার এক হাত দিয়ে তাকে এক কাঁধে আঁকড়ে ধরতে হবে এবং অন্য হাত দিয়ে তার মাথা চিবুকের কাছে তুলুন যাতে সে শ্বাস নিতে পারে। একই সময়ে, উদ্ধারকারীর দ্বিতীয় হাতটি অবশ্যই ডুবন্ত ব্যক্তির কাঁধে চাপ দিতে হবে যাতে সে তাকে রক্ষাকারীর মুখোমুখি হতে না পারে। এই অবস্থানে, আপনাকে তীরে সাঁতার কাটতে হবে। অচেতন ব্যক্তিকে পরিবহন করার সময় একই অবস্থান ব্যবহার করা হয়।
3. আপনি যদি ডুবে যাওয়া ব্যক্তির কাছে পৌঁছাতে চান তবে নিশ্চিত করুন যে আপনার অন্য হাত দিয়ে আপনি কোনও ধরণের সমর্থন ধরে রেখেছেন।
4. সাহায্যের জন্য কল উপেক্ষা করবেন না.
5. আপনি ডুবে যাওয়া ব্যক্তির কাছে একধরনের ভাসমান বস্তু (উদাহরণস্বরূপ, একটি লাইফ বয়) নিক্ষেপ করতে পারেন, তাকে একাধিকবার মনোসিলেবলগুলিতে এটি সম্পর্কে অবহিত করতে পারেন: "ধরুন!", "ধরা!", "ধরা!" ইত্যাদি
6. যদি কোনও ব্যক্তি নীচের দিকে স্থির থাকে, তবে তাকে সঠিকভাবে উঠানো গুরুত্বপূর্ণ:
   • তারা পায়ের পাশ থেকে শুয়ে থাকা ব্যক্তির কাছে সাঁতার কাটে, এটিকে বগলের অংশে আঁকড়ে ধরে এবং তাই এটিকে উপরে তোলে;
   • শুয়ে থাকা ব্যক্তির কাছে তারা মাথার পাশ থেকে সাঁতার কাটে। এখন আপনাকে এটিকে পিছন থেকে ধরতে হবে যাতে উদ্ধারকারীর হাতের তালু শিকারের বুকে থাকে এবং ডুবে যাওয়া লোকটিকে পৃষ্ঠে উঠিয়ে দেয়।

এই পর্যায়ে প্রধান জিনিস হল ব্যক্তিকে পানি থেকে বের করে আনা। তীরে ইতিমধ্যে তার অবস্থার মূল্যায়ন মোকাবেলা করা প্রয়োজন।

ডুবে যাওয়ার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা

সত্যিকারের ডুবে যাওয়ার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা অ্যালগরিদম:

1. আমরা অ্যাম্বুলেন্স কল.
2. আমরা রোগীকে তার পেটের সাথে একটি বাঁকানো হাঁটুতে শুইয়ে রাখি যাতে তার পেট তার মাথা এবং বুকের চেয়ে উঁচু হয়।
3. আমরা এক টুকরো কাপড়, স্কার্ফ বা জামাকাপড় নিই, শিকারের মুখ খুলি এবং মুখের মধ্যে যা কিছু আছে তা সরিয়ে ফেলি। যদি ত্বক নীল হয়, তবে আপনাকে অতিরিক্তভাবে জিহ্বার মূলে চাপ দিতে হবে: এটি বমি করবে, যা ফুসফুস এবং পেট উভয় থেকে জল সরিয়ে দেবে।
4. "মাথা নীচে" অবস্থানে, ভালভাবে চেপে নিন বুকসব জল বের করতে
5. আমরা দ্রুত শিকারটিকে তার পিঠে ঘুরিয়ে দিই এবং কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন শুরু করি:
   • বুকের উপর প্রতি মিনিটে 100টি কম্প্রেশন স্ট্রেইট বাহুর তালু একে অপরের উপর চাপানো;
   • প্রতি 30 টি চাপ - খোলা মুখে 2টি শ্বাস (নাক চিমটি করা অবস্থায়) বা খোলা নাকে (মুখ বন্ধ থাকা অবস্থায়)।
6. নাড়ি এবং শ্বাস পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত পুনরুত্থান চালিয়ে যান। যদি পুনরুদ্ধারকারী একা থাকে, তবে প্রতি মিনিটে এই পরামিতিগুলি পরীক্ষা করে বিভ্রান্ত হওয়ার প্রয়োজন নেই, তবে চেতনার লক্ষণগুলি উপস্থিত না হওয়া পর্যন্ত বেশ দীর্ঘ সময় ধরে চালিয়ে যেতে হবে।

উপরের সমস্ত পয়েন্ট শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য প্রযোজ্য। এটি কেবলমাত্র বিবেচনায় নেওয়া দরকার যে বাচ্চাদের বুকের উপর বেশিবার চাপ দিতে হবে (এর চেয়ে কম শিশু, আরো প্রায়ই), এবং কম চাপ প্রয়োগ করুন। বুকে শ্বাস নেওয়া এবং চাপ দেওয়ার ক্রম একই - 30 টি চাপ, 2 শ্বাস।

শ্বাসরোধে ডুবে যাওয়ার প্রাথমিক চিকিৎসার অ্যালগরিদম 2-4 পয়েন্ট ব্যতীত একই পয়েন্ট নিয়ে গঠিত। যে, খুব ফ্যাকাশে চামড়া সঙ্গে একটি ব্যক্তি যদি জল থেকে টেনে আনা হয়, আপনি কল করতে হবে স্বাস্থ্য সেবাএবং সরাসরি কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশনে এগিয়ে যান।

ডুবে যাওয়া ব্যক্তির চেতনা ফিরে পাওয়ার পর কী করবেন

ডুবে যাওয়ার পরে, এটি যাই হোক না কেন - সত্য বা "শুষ্ক", কোনও ক্ষেত্রেই শিকারকে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়। জটিলতা এড়ানোর জন্য, তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা এবং পরীক্ষা করা দরকার।

তারা হাসপাতালে কি করবে?

হাসপাতালে, একজন ব্যক্তির যত্ন সহকারে পরীক্ষা করা হবে: তার রক্তে (বিচ্ছিন্নভাবে শিরা এবং ধমনীতে), অক্সিজেন এবং কার্বন - ডাই - অক্সাইড. রক্তে পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ক্লোরিন এবং অন্যান্য সূচকের বিষয়বস্তুর উপর একটি বিশ্লেষণ করা হবে। একটি ইসিজি এবং বুকের এক্স-রে করতে ভুলবেন না।

রোগী অজ্ঞান হলে, নিবিড় থেরাপি শুরু করা হবে, যার মধ্যে থাকবে:

• এটিকে বর্ধিত অক্সিজেন সামগ্রী সরবরাহ করা (যাতে এটি অ্যালভিওলিতে ফেনা এবং জলের ঘনত্বের মধ্য দিয়ে যেতে পারে - রক্তে);
• ফুসফুসে ফেনা নির্বাপক;
• ফুসফুস থেকে অতিরিক্ত তরল অপসারণ;
• হার্টবিট স্বাভাবিককরণ;
• ইলেক্ট্রোলাইট স্তরের স্বাভাবিককরণ, বিশেষত পটাসিয়াম এবং সোডিয়াম;
• তাপমাত্রা স্বাভাবিক সংখ্যায় আনা;
• অ্যান্টিবায়োটিক প্রশাসন
• স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচিত অন্যান্য ইভেন্ট.

ডুবে যাওয়ার জটিলতা

ডুবে যাওয়া প্রায়শই নিম্নলিখিত শর্তগুলির মধ্যে একটি দ্বারা জটিল হয়:

• পালমোনারি শোথ;
• গৌণ ডুবে যাওয়া (যখন কিছু জল ফুসফুসে প্রবেশ করে, তবে অদূর ভবিষ্যতে এটি তাদের থেকে সরানো হয় না)। এই জল ফুসফুস এবং রক্তের মধ্যে গ্যাসের আদান-প্রদানকে ব্যাহত করে এবং অল্প সময়ের পরে মৃত্যুতে শেষ হয়;
• নিউমোনিয়া;
• সেরিব্রাল শোথ, যার পরিণতিগুলি কেন্দ্রীয় কাজের সম্পূর্ণ পুনরুদ্ধার থেকে হতে পারে স্নায়ুতন্ত্রএকটি কোমা, মৃত্যুর মধ্যে শেষ, বা একটি সম্পূর্ণ উদ্ভিজ্জ অবস্থা ("একটি উদ্ভিদের মত")। "মধ্যবর্তী পর্যায়" হল সংবেদন হারানো, এক বা একাধিক অঙ্গে প্রতিবন্ধী নড়াচড়া, শ্রবণশক্তি, দৃষ্টিশক্তি, স্মৃতিশক্তি হ্রাস;
• কার্ডিয়াক কার্যকলাপের decompensation;
• গ্যাস্ট্রাইটিস এবং গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিস - নোংরা জল খাওয়ার কারণে, সেইসাথে বমি হওয়ার কারণে বিপরীত পেরিস্টালসিসের কারণে;
• সাইনোসাইটিস (ক্র্যানিয়াল গহ্বরের সাইনাসের প্রদাহ), যা মেনিনজাইটিস দ্বারাও জটিল হতে পারে;
• পানির ভয়ে আতঙ্কিত।

ডুবে যাওয়া হল এক ধরনের যান্ত্রিক দমবন্ধ যা ফুসফুসকে তরল দিয়ে ভর্তি করার ফলে ঘটে। পানিতে মৃত্যুর সময় এবং প্রকৃতি বাহ্যিক কারণ এবং শরীরের অবস্থার উপর নির্ভর করে। প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় 70,000 মানুষ পানিতে ডুবে মারা যায়। নিহতদের অধিকাংশই যুবক ও শিশু।

ডুবে যাওয়ার কারণ

ঝুঁকির কারণগুলি হল অ্যালকোহল নেশা, হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তির উপস্থিতি, ডাইভিং করার সময় মেরুদণ্ডের ক্ষতি। এছাড়াও, ডুবে যাওয়ার কারণগুলি তাপমাত্রায় তীব্র ওঠানামা, ক্লান্তি, ডাইভিংয়ের সময় বিভিন্ন আঘাত হতে পারে।

ঘূর্ণি পুল, উচ্চ জলপ্রবাহ এবং মূল উৎসের উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডুবে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। জরুরী পরিস্থিতিতে শান্ত হওয়া এবং আতঙ্কিত না হওয়া ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিকে অনেকাংশে কমাতে পারে।

ডুবে যাওয়ার প্রকারভেদ

ডুবে যাওয়া তিন প্রকার।

নিমজ্জিত হওয়ার আসল ধরনটি শ্বাসনালীগুলিকে ক্ষুদ্রতম শাখাগুলিতে তরল দিয়ে ভর্তি করে চিহ্নিত করা হয় - অ্যালভিওলি। অ্যালভিওলার সেপ্টাতে, তরলের চাপে, কৈশিকগুলি ফেটে যায় এবং জল বা অন্যান্য তরল রক্ত ​​​​প্রবাহে প্রবেশ করে। ফলস্বরূপ, জল লঙ্ঘন আছে এবং লবণের ভারসাম্যএবং লাল রক্ত ​​কণিকা ভাঙ্গন।

অ্যাসফিক্সিক ধরণের ডুবে যাওয়া শ্বাসনালীতে খিঁচুনি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, যা শেষ পর্যন্ত অক্সিজেনের অভাবের কারণে শ্বাসরোধের দিকে পরিচালিত করে। যখন জল বা তরল শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্টে প্রবেশ করে, তখন ল্যারিঙ্গোস্পাজম ঘটে, যা হাইপোক্সিয়ার দিকে পরিচালিত করে। ডুবে যাওয়ার চূড়ান্ত পর্যায়ে, শ্বাসনালী শিথিল হয় এবং তরল ফুসফুসে প্রবেশ করে।

ডুবে যাওয়ার সিনকোপ ধরণটি রিফ্লেক্স কার্ডিয়াক এবং রেসপিরেটরি অ্যারেস্ট থেকে মৃত্যুর সূত্রপাত দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এই ধরনের ডুব হাইপোথার্মিয়া বা একটি শক্তিশালী মানসিক শক থেকে ঘটে। এটি ডুবে যাওয়ার সমস্ত ক্ষেত্রে 10-14% এর জন্য দায়ী।

ডুবে যাওয়ার লক্ষণ

ডুবে যাওয়ার প্রধান উপসর্গ এবং লক্ষণগুলি এর ধরণের উপর নির্ভর করে।

সত্যিকারের ডুবে যাওয়ার সাথে, ত্বক এবং শ্লেষ্মা ঝিল্লির একটি তীক্ষ্ণ সায়ানোসিস হয়, শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট থেকে গোলাপী ফেনা বের হয়, ঘাড় এবং হাতের শিরাগুলি খুব ফুলে যায়।

অ্যাসফিক্সিক ডুবিংয়ের সাথে, সত্যিকারের ডুবে যাওয়ার মতো ত্বকের নীল রঙ থাকে না। শিকারের ফুসফুস থেকে একটি গোলাপী, সূক্ষ্ম বুদবুদ ফেনা নির্গত হয়।

সিনকোপাল ডুবে যাওয়ার সাথে, কৈশিক স্প্যামের কারণে ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যায়, এই জাতীয় শিকারকে "ফ্যাকাশে" বলা হয়। এই ধরণের ডুবে যাওয়ার সবচেয়ে অনুকূল পূর্বাভাস রয়েছে। এটা জানা যায় যে সিনকোপাল ডুবে গেলেও 10 বা তার বেশি মিনিট পানির নিচে থাকার পরেও পুনরুজ্জীবন সম্ভব।

এটি লক্ষ করা উচিত যে সমুদ্রের জলে ডুবে যাওয়ার পূর্বাভাসটি মিষ্টি জলের চেয়ে বেশি অনুকূল।

ডুবে সাহায্য করুন

ডুবে সাহায্য হল পুনরুজ্জীবিত করা। এটি অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে যত তাড়াতাড়ি পুনরুত্থানের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, পূর্বাভাস তত ভাল হবে এবং শিকারের পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা তত বেশি।

ডুবে যাওয়ার প্রধান সাহায্য হল ফুসফুসের কৃত্রিম বায়ুচলাচল এবং বুকের সংকোচন।

কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সম্পন্ন করা বাঞ্ছনীয়, এমনকি তীরে পরিবহনের সময়ও। প্রথমে আপনাকে মুক্তি দিতে হবে মৌখিক গহ্বরবিদেশী সংস্থা থেকে। এর জন্য, একটি ব্যান্ডেজে মোড়ানো একটি আঙুল (বা যে কোনও পরিষ্কার ন্যাকড়া) মুখে ঢোকানো হয় এবং সমস্ত অতিরিক্ত মুছে ফেলা হয়। যদি ম্যাস্টেটরি পেশীগুলির একটি খিঁচুনি থাকে, যা মুখ খুলতে অসম্ভব করে তোলে, তবে মুখের প্রসারক বা কোনও ধাতব বস্তু ঢোকাতে হবে।

জল এবং ফেনা থেকে ফুসফুস মুক্ত করতে, বিশেষ স্তন্যপান ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি তারা সেখানে না থাকে, তবে শিকারকে তার পেট সহ উদ্ধারকারীর হাঁটুতে শুইয়ে দেওয়া এবং বুকের উপর জোরে জোরে সংকুচিত করা প্রয়োজন। যদি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জল চলে না যায় তবে আপনাকে ফুসফুসের কৃত্রিম বায়ুচলাচল শুরু করতে হবে। এটি করার জন্য, শিকারকে মাটিতে শুইয়ে দেওয়া হয়, তার মাথাটি পিছনে ফেলে দেওয়া হয়, উদ্ধারকারী এক হাত ঘাড়ের নীচে রাখে এবং অন্যটি রোগীর কপালে রাখে। সামনে রাখা দরকার নিচের চোয়ালযাতে নীচের দাঁত সামনের দিকে প্রসারিত হয়। এর পরে, উদ্ধারকারী গভীরভাবে শ্বাস নেয় এবং শিকারের মুখ বা নাকে তার মুখ টিপে বাতাস ত্যাগ করে। যখন শিকারের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্রিয়াকলাপ প্রদর্শিত হয়, চেতনা পুনরুদ্ধার না করা এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ছন্দে ব্যাঘাত না ঘটলে ফুসফুসের কৃত্রিম বায়ুচলাচল বন্ধ করা যায় না।

যদি কোনও কার্ডিয়াক কার্যকলাপ না থাকে, তবে একই সাথে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে একটি পরোক্ষ হার্ট ম্যাসেজ করা প্রয়োজন। উদ্ধারকারীর বাহুগুলি রোগীর স্টার্নামের নীচের তৃতীয় অংশে লম্বভাবে স্থাপন করা উচিত। ম্যাসেজ শিথিলকরণের ব্যবধানের সাথে তীক্ষ্ণ শক আকারে সঞ্চালিত হয়। ধাক্কার ফ্রিকোয়েন্সি প্রতি মিনিটে 60 থেকে 70 পর্যন্ত। সঠিক বুকে সংকোচনের সাথে, ভেন্ট্রিকল থেকে রক্ত ​​​​সঞ্চালন ব্যবস্থায় প্রবেশ করে।

যদি উদ্ধারকারী একা পুনরুজ্জীবন সঞ্চালন করে, তাহলে হৃদপিন্ডের পেশীর ম্যাসেজ এবং কৃত্রিম বায়ুচলাচল বিকল্প করা প্রয়োজন। 4-5 ধাক্কার জন্য, ফুসফুসে বাতাসের একটি ফুঁ স্টারনামের উপর পড়তে হবে।

একজন ব্যক্তিকে উদ্ধার করার পর পুনরুত্থানের জন্য সর্বোত্তম সময় 4-6 মিনিট। বরফের জলে ডুবে গেলে, জল থেকে সরানোর আধা ঘন্টা পরেও পুনরুজ্জীবন সম্ভব।

যে কোনও ক্ষেত্রে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, এমনকি সমস্ত অত্যাবশ্যক ফাংশন পুনরুদ্ধার করার সাথেও, শিকারকে হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া অপরিহার্য।

নিবন্ধের বিষয়ে YouTube থেকে ভিডিও:

মনে রাখবেন! জীবনের লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতে, শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট এবং পেট থেকে সম্পূর্ণরূপে জল অপসারণ করে সময় নষ্ট করা অগ্রহণযোগ্য।

তবে যেহেতু ডুবে যাওয়া ব্যক্তির পুনরুত্থান পর্যায়ক্রমে উপরের শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট থেকে জল, ফেনাযুক্ত গঠন এবং শ্লেষ্মা অপসারণ না করে অসম্ভব, তাই প্রতি 3-4 মিনিটে আপনাকে ফুসফুসের কৃত্রিম বায়ুচলাচল এবং পরোক্ষ হার্ট ম্যাসেজ ব্যাহত করতে হবে, দ্রুত শিকারটিকে ফিরিয়ে দিন। তার পেটে এবং একটি রুমাল মুখ এবং নাক দিয়ে বিষয়বস্তু অপসারণ. (এই কাজটি একটি রাবার বেলুন ব্যবহার করে ব্যাপকভাবে সহজতর হবে, যার সাহায্যে আপনি উপরের শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট থেকে দ্রুত নিঃসরণ চুষতে পারেন।)

মনে রাখবেন! ডুবে যাওয়ার সময়, পুনরুত্থান 30-40 মিনিটের মধ্যে বাহিত হয়, এমনকি এর কার্যকারিতার কোনও লক্ষণ না থাকলেও।

এমনকি যখন ডুবে যাওয়া লোকটির হৃদস্পন্দন এবং স্বাধীন শ্বাস ছিল, তখন চেতনা তার কাছে ফিরে আসে, এমন উচ্ছ্বাসে পড়বেন না যা অন্যদেরকে এত তাড়াতাড়ি ঢেকে দেয়। তার জীবন বাঁচানোর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার একটি সম্পূর্ণ জটিলতায় শুধুমাত্র প্রথম পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। বেশিরভাগ জটিলতা প্রতিরোধ করার জন্য, স্বতঃস্ফূর্ত শ্বাস এবং হৃদস্পন্দন পুনরুদ্ধারের অবিলম্বে, উদ্ধারকৃত ব্যক্তিকে আবার তার পেটে ঘুরিয়ে দেওয়া এবং আরও সাবধানে জল সরানোর চেষ্টা করা প্রয়োজন।

ফ্যাকাশে ডুবে যাওয়ার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা

"ফ্যাকাশে" ডুবে যাওয়ার লক্ষণ

ফুসফুস এবং পাকস্থলীতে পানি প্রবেশ না করলে এই ধরনের ডুবে যাওয়া হয়। খুব ঠান্ডা বা ক্লোরিনযুক্ত জলে ডুবে গেলে এটি ঘটে। এই ক্ষেত্রে, একটি বরফের গর্তে বরফের জলের বিরক্তিকর প্রভাব বা একটি পুলের উচ্চ ক্লোরিনযুক্ত জল গ্লটিসের একটি রিফ্লেক্স স্প্যাম সৃষ্টি করে, যা ফুসফুসে এর অনুপ্রবেশকে বাধা দেয়। উপরন্তু, ঠান্ডা জলের সাথে অপ্রত্যাশিত যোগাযোগ প্রায়ই প্রতিবিম্বিত কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বাড়ে। এই প্রতিটি ক্ষেত্রে, ক্লিনিকাল মৃত্যুর একটি অবস্থা বিকশিত হয়। উচ্চারিত সায়ানোসিস (নীল) ছাড়াই ত্বক ফ্যাকাশে ধূসর হয়ে যায়। তাই এই ধরনের ডুবুরি নাম। শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট থেকে ফেনাযুক্ত নিঃসরণগুলির প্রকৃতিও প্রকৃত "নীল" ডুবে প্রচুর মূল্যের থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা হবে। "ফ্যাকাশে" ডুবন্ত খুব কমই ফেনা মুক্তি দ্বারা অনুষঙ্গী হয়। যদি অল্প পরিমাণে "ফ্লফি" ফোম দেখা যায়, তবে এটি অপসারণের পরে, ত্বক বা ন্যাপকিনে কোনও ভেজা চিহ্ন থাকে না। এই ধরনের ফেনা "শুষ্ক" বলা হয়।

এই জাতীয় ফেনার উপস্থিতি এই সত্যের দ্বারা ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে অল্প পরিমাণ জল যা মৌখিক গহ্বর এবং স্বরযন্ত্রে গ্লোটিসের স্তরে প্রবেশ করে লালা মিউসিনের সংস্পর্শে একটি তুলতুলে বায়ু ভর তৈরি করে। এই স্রাবগুলি একটি ন্যাপকিন দিয়ে সহজেই মুছে ফেলা হয় এবং বাতাসের উত্তরণে হস্তক্ষেপ করে না। অতএব, তাদের সম্পূর্ণ অপসারণের যত্ন নেওয়ার দরকার নেই।

"ফ্যাকাশে" ডুবে যাওয়ার সাথে, শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট এবং পেট থেকে জল অপসারণ করার প্রয়োজন নেই। তাছাড়া এ নিয়ে সময় নষ্ট করা অগ্রহণযোগ্য। অবিলম্বে জল থেকে শরীর অপসারণ এবং ক্লিনিকাল মৃত্যুর লক্ষণ স্থাপন করার পরে, কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশনে এগিয়ে যান। ঠান্ডা ঋতুতে উদ্ধারের জন্য নির্ধারক ফ্যাক্টরটি তীরে সহায়তার শুরুতে বিলম্বের মতো জলের নীচে ব্যয় করা এত বেশি সময় হবে না।

ঠান্ডা জলে ডুবে যাওয়ার পরে পুনরুজ্জীবনের প্যারাডক্সটি ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে ক্লিনিকাল মৃত্যুর অবস্থায় একজন ব্যক্তি নিজেকে এমন গভীর হাইপোথার্মিয়া (তাপমাত্রা হ্রাস) খুঁজে পান যা "হিমায়িত" সম্পর্কে উপন্যাসের বিজ্ঞান কথাসাহিত্যিকরাই স্বপ্ন দেখতে পারেন। মস্তিষ্কে, প্রকৃতপক্ষে, পুরো শরীরে, বরফের জলে নিমজ্জিত, বিপাকীয় প্রক্রিয়াগুলি প্রায় সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়। নিম্ন পরিবেষ্টিত তাপমাত্রা জৈবিক মৃত্যুর সূত্রপাতকে উল্লেখযোগ্যভাবে বিলম্বিত করে। আপনি যদি সংবাদপত্রে পড়েন যে তারা একটি ছেলেকে বাঁচাতে পেরেছে যে গর্তে পড়েছিল এবং এক ঘন্টারও বেশি সময় ধরে বরফের নীচে ছিল, এটি কোনও সাংবাদিকের কথা নয়।

মনে রাখবেন! ঠান্ডা জলে ডুবে গেলে, জলের নীচে দীর্ঘ সময় থাকার ক্ষেত্রেও পরিত্রাণের উপর নির্ভর করার প্রতিটি কারণ রয়েছে।

তদুপরি, সফল পুনরুত্থানের সাথে, কেউ পুনরুত্থান পরবর্তী সময়ের একটি অনুকূল কোর্সের আশা করতে পারে, যা একটি নিয়ম হিসাবে, পালমোনারি এবং সেরিব্রাল এডিমা, রেনাল ব্যর্থতা এবং বারবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের মতো ভয়ঙ্কর জটিলতার সাথে থাকে না, যা এর বৈশিষ্ট্য। সত্য ডুব

নিমজ্জিত ব্যক্তিকে গর্ত থেকে সরানোর পরে, সেখানে রেন্ডারিং শুরু করার জন্য তাকে একটি উষ্ণ ঘরে স্থানান্তরিত করে সময় নষ্ট করা অগ্রহণযোগ্য। জরুরী সহায়তা. এই জাতীয় কাজের অযৌক্তিকতা সুস্পষ্টের চেয়ে বেশি: সর্বোপরি, প্রথমে আপনাকে একজন ব্যক্তিকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে এবং কেবল তখনই সর্দি প্রতিরোধের যত্ন নিতে হবে।

যখন একটি পরোক্ষ হার্ট ম্যাসেজ পরিচালনা করার জন্য বুক মুক্ত করা প্রয়োজন, এমনকি তীব্র তুষারপাত এবং কাপড়ের বরফও আপনাকে থামাতে পারবে না। এটি শিশুদের জন্য বিশেষভাবে সত্য: তাদের স্টার্নাম, যার একটি কার্টিলাজিনাস বেস রয়েছে, এমনকি সাধারণ বোতামগুলির সাথেও পুনরুত্থানের সময় সহজেই আহত হয়।

শুধুমাত্র শিকারের জীবনের লক্ষণগুলির উপস্থিতির পরে তাপ স্থানান্তরিত করা উচিত এবং ইতিমধ্যেই সেখানে সাধারণ উষ্ণতা এবং ঘষা করা উচিত। তারপর এটি শুকনো কাপড়ে পরিবর্তন করা উচিত বা একটি উষ্ণ কম্বলে মোড়ানো উচিত। উদ্ধারকৃত ব্যক্তির প্রচুর উষ্ণ তরল এবং উত্তপ্ত প্লাজমা-প্রতিস্থাপনকারী তরলগুলির একটি ফোঁটা প্রয়োজন।

মনে রাখবেন! ডুবে যাওয়ার পরে, শিকারকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে, তার অবস্থা এবং সুস্থতা নির্বিশেষে।

পালমোনারি এডেমার চিকিৎসা

যদি পালমোনারি শোথের লক্ষণ দেখা দেয়, তবে শিকারকে অবিলম্বে বসতে হবে বা মাথা উঁচু করে একটি অবস্থানে স্থাপন করতে হবে, উরুতে টর্নিকেট প্রয়োগ করতে হবে এবং তারপরে অ্যালকোহল বাষ্পের মাধ্যমে অক্সিজেন ব্যাগ থেকে অক্সিজেন শ্বাস নিতে হবে।

এই বেশ সাশ্রয়ী মূল্যের ম্যানিপুলেশনগুলি পালমোনারি শোথ বন্ধ করার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে। মাথার প্রান্তে একটি উঁচু অবস্থান দিয়ে বা রোগীকে বসিয়ে, আপনি নিশ্চিত করবেন যে বেশিরভাগ রক্ত ​​নীচের প্রান্ত, অন্ত্র এবং ছোট পেলভিসে জমা হবে। এই সহজতম পরিমাপটি কেবল তার অবস্থা উপশম করতে পারে না, তবে পালমোনারি শোথও সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করতে পারে।

মনে রাখবেন! বুদবুদ শ্বাস-প্রশ্বাস এবং শ্বাস নালীর থেকে ফেনাযুক্ত নিঃসরণ দেখা দেওয়ার সাথে প্রথম জিনিসটি হল রোগীকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বসানো বা মাথা উঁচু করা।

উরুতে Tourniquets তথাকথিত "রক্তহীন রক্তপাত" করার অনুমতি দেবে। এই পদ্ধতির বৃহত্তর দক্ষতার জন্য, স্টপগুলির সাথে সংযুক্ত করা বাঞ্ছনীয় উষ্ণ গরম করার প্যাডঅথবা এগুলিকে উষ্ণ জলে নামিয়ে দিন এবং তার পরে উরুর উপরের তৃতীয়াংশে টর্নিকেটগুলি রাখুন। গরম জলের প্রভাবের অধীনে, রক্ত ​​​​নিম্ন প্রান্তে ছুটে যাবে এবং প্রয়োগ করা টরনিকেটগুলি তার ফিরে আসাকে বাধা দেবে। (উরুতে টর্নিকেটগুলি ধমনীকে আটকাতে সক্ষম হবে না, তবে তারা শিরার বহিঃপ্রবাহকে বাধা দেবে: রক্ত ​​আটকে যাবে।)

মনে রাখবেন! টর্নিকেটগুলি 40 মিনিটের বেশি নয় এবং 15-20 মিনিটের ব্যবধানে পর্যায়ক্রমে ডান এবং বাম পা থেকে সরানো হয়।

অ্যালকোহল বাষ্পের মাধ্যমে অক্সিজেন শ্বাস নেওয়া (এর জন্য, অ্যালকোহল সহ তুলো উলের এক টুকরো স্তরে মাস্কে রাখা যথেষ্ট। নীচের ঠোঁট) - অন্যতম কার্যকর উপায়পালমোনারি শোথ এন্টি ফোমিং। অ্যালকোহল বাষ্প উল্লেখযোগ্যভাবে আণুবীক্ষণিক বুদবুদের শেলের পৃষ্ঠের উত্তেজনাকে হ্রাস করে যা অ্যালভিওলিতে ফেনা তৈরি করে।

ফোস্কাগুলির ঝিল্লি ধ্বংস করা এবং নতুনগুলির গঠন রোধ করা ফেনাযুক্ত ভরের পুরো আয়তনকে অল্প পরিমাণে থুতুতে পরিণত করবে, যা কাশি, একটি রাবার বেলুন বা তরল চুষানোর জন্য একটি বিশেষ যন্ত্রপাতি দিয়ে সহজেই সরানো যেতে পারে। শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট - একটি ভ্যাকুয়াম এক্সট্র্যাক্টর।

একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের অনুপস্থিতিতে, সংরক্ষিত শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে, আপনি তুলার উলের টুকরো বা অ্যালকোহল দিয়ে ভেজা একটি ব্যান্ডেজ নাকের প্যাসেজ বা মুখে আনতে পারেন।

মনে রাখবেন! ফুসফুসীয় শোথের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ডিফোমিংকে কোনওভাবেই একমাত্র এবং প্রধান উপায় হিসাবে বিবেচনা করা উচিত নয়। যদিও এটি খুব কার্যকর, এটি মূলত শুধুমাত্র পরিণতি দূর করে, এবং জীবন-হুমকির কারণ নয়।

ডুবে যাওয়া সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার

অসম্পূর্ণ ডুবে যাওয়ার শিকারদের তিন-চতুর্থাংশ যদি তারা পান তবে পরিণতি ছাড়াই পুনরুদ্ধার করে মৌলিক সাহায্যজল থেকে সরানোর পরপরই।

ডুবের সময়কাল বেঁচে থাকার সম্ভাবনা হ্রাস করে। 8 মিনিটের বেশি ডাইভিং প্রায়শই মারাত্মক।

ডুবে যাওয়ার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা শুরুর পর স্বতঃস্ফূর্ত শ্বাস-প্রশ্বাসের দ্রুত পুনরুদ্ধার (কয়েক মিনিট) একটি ভাল পূর্বাভাস লক্ষণ।

গভীর হাইপোথার্মিয়া (ঠান্ডা জলে নিমজ্জিত হওয়ার পরে) গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলিকে রক্ষা করতে পারে তবে ভেন্ট্রিকুলার ফাইব্রিলেশনের প্রবণতা তৈরি করে, যা তাপমাত্রা 32 ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে না হওয়া পর্যন্ত চিকিত্সার অবাধ্য হতে পারে।

মায়োকার্ডিয়াম 30 ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে তাপমাত্রায় ওষুধের প্রতি সাড়া দেয় না, তাই তাপমাত্রা 30 ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম হলে অ্যাড্রেনালিন এবং অন্যান্য ওষুধের ব্যবহার বন্ধ করা উচিত। যখন ওষুধগুলি স্ট্যান্ডার্ড বর্ধিত পুনরুত্থান ব্যবধানে পরিচালিত হয়, তখন সেগুলি পরিধিতে জমা হয় এবং তাই, 30 ডিগ্রি সেলসিয়াসে, সর্বনিম্ন প্রস্তাবিত ডোজগুলি ইনজেকশনগুলির মধ্যে ব্যবধানের দ্বিগুণ সহ ব্যবহার করা উচিত।

প্রথমে ডুবে যাওয়ার ফলে ভ্যাগাস (ডাইভিং রিফ্লেক্স) এর উদ্দীপনার কারণে অ্যাপনিয়া এবং ব্র্যাডিকার্ডিয়া হয়। ক্রমাগত অ্যাপনিয়া হাইপোক্সিয়া এবং রিফ্লেক্স টাকাইকার্ডিয়া বাড়ে। ক্রমাগত হাইপোক্সিয়া মারাত্মক অ্যাসিডোসিস তৈরি করে। অবশেষে শ্বাস-প্রশ্বাস পুনরায় শুরু হয় (টিপিং পয়েন্ট) এবং তরল শ্বাস নেওয়া হয়, সাথে সাথে ল্যারিনগোস্পাজম হয়। এই খিঁচুনি হাইপোক্সিয়া বৃদ্ধির সাথে দুর্বল হয়ে যায়; পানি এবং এতে যা আছে তা ফুসফুসে ছুটে যায়। হাইপোক্সিয়া এবং অ্যাসিডোসিস বৃদ্ধির ফলে ব্র্যাডিকার্ডিয়া এবং অ্যারিথমিয়া হয়, যার ফলাফল কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে পরিণত হয়।

ফরেনসিক মেডিসিনের অনুশীলনে, এমন ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে যখন একজন ডুবে যাওয়া ব্যক্তিকে পানিতে থাকার 20-30 মিনিট পরে সফলভাবে পুনরুজ্জীবিত করা হয়েছিল, যখন পানি তুলনামূলকভাবে উষ্ণ, তাজা এবং নোনতা উভয়ই হতে পারে এবং ফুসফুস পানিতে পূর্ণ ছিল। ধারণা করা হয় যে মানুষের ফুসফুসের অ্যালভিওলি পর্যাপ্ত পরিমাণে পরিপূর্ণ হয়ে গেলে অল্প সময়ের জন্য পানি থেকে অক্সিজেন শোষণ করতে সক্ষম হয়।

যেকোন ধরনের ডুবে ক্লিনিকাল মৃত্যুর সময়কালের জন্য, প্রাথমিক সিপিআর গুরুত্বপূর্ণ। ডুবে যাওয়া ব্যক্তির নাকে পর্যায়ক্রমিক শ্বাস-প্রশ্বাসের আকারে এবিসি স্কিমের প্রথম দুটি পর্যায় উদ্ধারকারীর দ্বারা তার মুখটি জলের উপরে তোলার সাথে সাথেই শুরু হয়, তাকে তীরে বা উদ্ধারকারী নৌকায় নিয়ে যাওয়ার সময়। রেসকিউ বোটে (নৌকা) বা তীরে, কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস "মুখ থেকে নাক পর্যন্ত" অবিলম্বে অব্যাহত রাখা হয় এবং বন্ধ হার্ট ম্যাসেজ শুরু হয়। কখনও কখনও, ডুবে যাওয়া সিপিআরের "পর্যায় সি" হিসাবে, উদ্ধারকারী জলাধারের অগভীর জায়গায় তীরে নিয়ে আসার সময় তার কাঁধের সাথে তার কাঁধের সাথে ধাক্কা ব্যবহার করে (পুনরুত্থানের তথাকথিত নরম্যান পদ্ধতি। ), যার জন্য তিনি নিমজ্জিত ব্যক্তির দেহটি তার কাঁধের মুখের উপর তুলে নেন। ডুবে যাওয়া সিপিআরে, নিম্ন শ্বাসনালী থেকে অ্যাসপিরিনেটেড জল অপসারণের অকার্যকর প্রচেষ্টায় সময় নষ্ট করা উচিত নয়।

ডুবে যাওয়ার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের পরে, শিকারকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করা উচিত, কারণ গুরুত্বপূর্ণ কার্যগুলি পুনরুদ্ধারের পরেও, সেকেন্ডারি ডুবে যাওয়া এবং পালমোনারি শোথ হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

Utoplenie.txt সর্বশেষ সংশোধিত: 2014/12/07 09:54 (বাহ্যিক সম্পাদনা)

সত্যের লক্ষণ ("নীল") ডুবে যাওয়ার

ডুবে যাওয়া ব্যক্তির চেহারা দেখে এই ধরনের ডুবে যাওয়া সহজে শনাক্ত করা যায়, যার মুখ ও ঘাড় নীল-ধূসর রঙের এবং মুখ ও নাক থেকে গোলাপি রঙের ফেনা বের হয়। ঘাড়ের ফুলে যাওয়া জাহাজগুলি এই অনুমানকে নিশ্চিত করে। "নীল" ডুবে যাওয়া শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় যারা সাঁতার কাটতে পারে না, যারা অ্যালকোহল পান করে এমন লোকেদের মধ্যে এবং এমনকি ভাল সাঁতারুদের মধ্যে একটি ফেটে যাওয়া কানের পর্দা সহ, যখন তারা হঠাৎ তাদের সমন্বয় হারিয়ে ফেলে।

একইভাবে, যারা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাদের জীবনের জন্য লড়াই করে ডুবে যায়। জলের নীচে থাকার কারণে, তারা যতটা সম্ভব তাদের শ্বাস ধরে রেখে সক্রিয়ভাবে চলতে থাকে। এটি খুব দ্রুত মস্তিষ্কের হাইপোক্সিয়া এবং চেতনা হারানোর দিকে পরিচালিত করে। একজন ব্যক্তির জ্ঞান হারানোর সাথে সাথেই পেট এবং ফুসফুসে প্রচুর পরিমাণে পানি প্রবেশ করতে শুরু করে। এই ভলিউম দ্রুত শোষিত হয় এবং রক্ত ​​​​প্রবাহে চলে যায়, এটি পাতলা রক্তে উল্লেখযোগ্যভাবে উপচে পড়ে।

উদ্ধারের পর প্রথম মিনিটেই মৃত্যুর কারণ

পালমোনারি শোথ

ডুবে যাওয়ার সময়, রক্ত ​​সঞ্চালন (হাইপারভোলেমিয়া) এর পরিমাণে এতটাই তীব্র বৃদ্ধি ঘটে যে এমনকি অ্যাথলিটের হৃদয়ও এটির সাথে মানিয়ে নিতে সক্ষম হয় না। বাম ভেন্ট্রিকল এত পরিমাণ পাতলা রক্ত ​​নিজের মাধ্যমে মহাধমনীতে পাম্প করতে সক্ষম হয় না এবং আক্ষরিক অর্থে এর অতিরিক্ত শ্বাসরোধ করে। এটি পালমোনারি সঞ্চালন এবং পালমোনারি শিরা সিস্টেমে হাইড্রোডাইনামিক চাপের তীব্র বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করে।

অ্যালভিওলিতে, রক্তের তরল অংশ রক্তের প্রবাহ থেকে বের হয়ে যায় - প্লাজমা, যা তাদের লুমেনে পড়ে, তাত্ক্ষণিকভাবে ফেনা হয়। উপরের শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট থেকে প্রচুর পরিমাণে গোলাপী ফেনা নির্গত হয়, যা অ্যালভিওলি এবং এয়ারওয়েজের লুমেন পূরণ করে, গ্যাস বিনিময় বন্ধ করে দেয়। একটি অবস্থা বিকশিত হয়, যাকে ওষুধে পালমোনারি এডিমা বলা হয়।

মনে রাখবেন! সময়মত জরুরী যত্ন ছাড়া, পালমোনারি শোথ শুধুমাত্র মৃত্যুতে শেষ হয়।

এই ভয়ঙ্কর অবস্থার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য লক্ষণ হল বুদবুদ শ্বাস। ফুটন্ত জলে বুদবুদগুলির "বুদবুদ" এর মতো এই গুঞ্জন, কয়েক ধাপের জন্য ভালভাবে শোনা যায়। মনে হচ্ছে রোগীর ভেতরে কিছু একটা ‘ফুটছে’।

পালমোনারি শোথের আরেকটি উপসর্গ হল গোলাপী ফেনাযুক্ত থুতুর সাথে ঘন ঘন কাশি। অত্যন্ত গুরুতর ক্ষেত্রে, ফেনা এত বেশি তৈরি হয় যে এটি মুখ এবং নাক থেকে বেরিয়ে আসতে শুরু করে।

অবস্থার তীব্রতা এই সত্যের দ্বারা আরও বাড়বে যে জলের উচ্চাকাঙ্ক্ষা খুব দ্রুত যান্ত্রিক শ্বাসকষ্টের দিকে পরিচালিত করবে, যা শুধুমাত্র শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট থেকে জল এবং ফেনা অপসারণের মাধ্যমে নির্মূল করা যেতে পারে। তবে সফল পুনরুত্থানের ক্ষেত্রেও, প্রচুর পরিমাণে ATELEKTASIS গঠন (অসম্পূর্ণ সম্প্রসারণের অঞ্চল বা অ্যালভিওলির পতন যা বাতাসে পূর্ণ নয়) অবশ্যই ঘটবে। এর ফলে পালমোনারি অপ্রতুলতা এবং হাইপোক্সিয়া ডিগ্রীতে তীব্র বৃদ্ধি ঘটবে, যা বেশ কয়েক দিন ধরে চলতে থাকবে।

C23.550.260.393 C23.550.260.393

ডুবে যাওয়ার প্রক্রিয়া

মিঠা পানিতে ডুবে গেলে রক্ত ​​পাতলা হয়ে যায়। এটি ফুসফুস থেকে রক্ত ​​​​প্রবাহে জল প্রবাহের কারণে হয়। মিঠা পানি এবং রক্তের প্লাজমার অসমোটিক চাপের পার্থক্যের কারণে ঘটে। রক্ত পাতলা হওয়ার কারণে এবং শরীরে রক্তের পরিমাণে তীব্র বৃদ্ধির কারণে, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ঘটে (হার্ট এত বিশাল পরিমাণ পাম্প করতে সক্ষম হয় না)। রক্ত পাতলা হওয়ার আরেকটি পরিণতি যা জটিলতা এবং মৃত্যুর কারণ হতে পারে তা হল হিমোলাইসিস, যা রক্তের প্লাজমা এবং লোহিত রক্ত ​​কণিকার সাইটোপ্লাজমের অসমোটিক চাপের পার্থক্য, তাদের ফোলা এবং ফেটে যাওয়ার কারণে ঘটে। ফলস্বরূপ, রক্তাল্পতা, হাইপারক্যালেমিয়া বিকশিত হয় এবং প্রচুর পরিমাণে কোষের ঝিল্লি, সেলুলার বিষয়বস্তু এবং হিমোগ্লোবিন একবারে রক্ত ​​​​প্রবাহে প্রবেশ করে, যা কিডনির মাধ্যমে নির্গত হয়ে তীব্র হতে পারে। কিডনি ব্যর্থতা.

নোনা জলে ডুবে গেলে, সঠিক বিপরীত প্রক্রিয়াটি ঘটে - রক্ত ​​জমাট বাঁধা (হেমোকনসেন্ট্রেশন)।

ডুবে যাওয়ার স্বাভাবিক প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপ: একজন অ-সাঁতারু যিনি পানিতে পড়েছিলেন তিনি তার জীবনের জন্য লড়াই করার সময় গভীর শ্বাস নেন। ফলস্বরূপ, একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জল ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং চেতনা হ্রাস ঘটে। যেহেতু মানবদেহ সম্পূর্ণরূপে পানিতে নিমজ্জিত এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের নড়াচড়া চলতে থাকে, তাই ফুসফুস ধীরে ধীরে সম্পূর্ণরূপে পানিতে পূর্ণ হয়। এ সময় শরীরের পেশিতে খিঁচুনি হতে পারে। কিছুক্ষণ পর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়। কয়েক মিনিট পরে, সেরিব্রাল কর্টেক্সে অপরিবর্তনীয় পরিবর্তন শুরু হয়। তার জীবনের জন্য একটি সক্রিয় সংগ্রামের সাথে, শরীরের আরও অক্সিজেন প্রয়োজন, এইভাবে। হাইপোক্সিয়া তীব্র হয় এবং অল্প সময়ের মধ্যে মৃত্যু ঘটে।

ঠান্ডা জলে ডুবে গেলে, বিশেষ করে কম দৈহিক ওজন এবং শরীরের উচ্চ পুনরুত্থান ক্ষমতা সহ শিশুদের মধ্যে, ডুবে যাওয়ার 20-30 মিনিট পরে কখনও কখনও সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়।

ডুবে যাওয়ার কারণ

বিভিন্ন কারণে ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। প্রায়শই মানুষ ডুবে যায়, প্রাথমিক সতর্কতা অবহেলা করে (বয়সের পিছনে সাঁতার কাটবেন না, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সাঁতার কাটবেন না, সন্দেহজনক জলাধারে সাঁতার কাটবেন না, ঝড়ের মধ্যে সাঁতার কাটবেন না)। ডুবে যাওয়ার সময়, ভয় ফ্যাক্টর একটি বড় ভূমিকা পালন করে।

সুতরাং, প্রায়শই যারা সাঁতার কাটতে পারে না, যারা দুর্ঘটনাক্রমে নিজেকে গভীর গভীরতায় খুঁজে পায়, তারা তাদের হাত এবং পা বিশৃঙ্খলভাবে সারি করতে শুরু করে, "আমাকে বাঁচাও, আমি ডুবে যাচ্ছি!"। এইভাবে, তারা ফুসফুস থেকে বাতাস ছেড়ে দেয় এবং অনিবার্যভাবে জলে ডুবে যায়।

ডাইভিং উত্সাহীদের মধ্যেও ডুবে যেতে পারে। কখনও কখনও এটি সাধারণ ডুবে যাওয়ার চেয়েও বেশি বিপজ্জনক, বিশেষ করে যদি আপনি একা ডুব দেন। প্রায়শই স্কুবা ডাইভারদের ডুবে যাওয়া তথাকথিত "ক্যাসন রোগ" দ্বারা অনুষঙ্গী হয়।

ফরেনসিক-চিকিৎসা পরীক্ষা

ডুবে যাওয়ার ফরেনসিক চিকিৎসা নির্ণয়, সেইসাথে মৃত্যুর অন্যান্য কারণগুলি বিভাগীয় গবেষণার সময় এবং অতিরিক্ত গবেষণা পদ্ধতি ব্যবহার করে এবং ডুবে যাওয়ার ধরণের উপর নির্ভর করে উভয়ই সনাক্ত করা লক্ষণগুলির একটি সেট প্রতিষ্ঠার উপর ভিত্তি করে। সত্যিকারের ("ফ্যাকাশে", "ভিজা") ধরনের ডুবে যাওয়ার বৈশিষ্ট্য হল মুখ ও নাকের ছিদ্রে অবিরাম সাদা সূক্ষ্ম বুদবুদ ফোমের উপস্থিতি, ফুসফুসের তীব্র ফোলাভাব, ফুসফুসের প্লুরার নীচে রক্তক্ষরণ, ডুবে যাওয়া সনাক্তকরণ স্ফেনয়েড হাড়ের সাইনাসে তরল, ডায়াটম প্লাঙ্কটন ইন অভ্যন্তরীণ অঙ্গএবং অস্থি মজ্জাএবং কিছু অন্যান্য লক্ষণ।

অ্যাসফিক্সিক ("নীল", "শুকনো") ধরণের ডুবে যাওয়ার প্যাথোজেনেসিসে, নেতৃস্থানীয় লিঙ্কটি বাহ্যিক শ্বাস-প্রশ্বাসের একটি তীব্র ব্যাধি, এবং সেইজন্য, একটি মৃতদেহ পরীক্ষা করার সময়, বিচ্ছুরিত, সায়ানোটিক-ভায়োলেট রঙের স্যাচুরেটেড ক্যাডেভারিক দাগ, সায়ানোসিস এবং মুখ এবং ঘাড়ের ফোলাভাব, কনজেক্টিভাতে রক্তক্ষরণ লক্ষ্য করা যায়, ফুসফুসের উচ্চারণ ফুলে যাওয়া এবং তাদের আয়তনে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি এবং বাতাস।

ডুবে যাওয়ার রিফ্লেক্স প্রকারটি দ্রুত ঘটতে থাকা মৃত্যুর লক্ষণ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, যার মধ্যে সর্বাধিক উচ্চারিত হয় ছড়িয়ে পড়া, সম্পৃক্ত নীল-বেগুনি ক্যাডেভারিক দাগ, হৃৎপিণ্ডের গহ্বরে রক্তের তরল অবস্থা এবং বড় জাহাজঅন্যান্য ধরণের ডুবে যাওয়ার লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতে।

প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ডুবে যাওয়ার লক্ষণগুলি ছাড়াও, একটি মৃতদেহ জলে থাকার লক্ষণ রয়েছে: ত্বকের ফ্যাকাশে হওয়া, তথাকথিত। "গুজবাম্পস", অণ্ডকোষের ত্বকের কুঁচকে যাওয়া এবং স্তনের বোঁটা, ত্বকের ক্ষত (যার সময় এবং মাত্রা অনেকগুলি কারণের উপর নির্ভর করে - জলের তাপমাত্রা, শিকারের বয়স ইত্যাদি)। ম্যাসারেশনের চূড়ান্ত লক্ষণ হল নখের সাথে হাতের এপিডার্মিসের স্বতঃস্ফূর্ত বিচ্ছেদ (তথাকথিত "মৃত্যুর গ্লাভস")। এতে মৃতদেহ শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। পায়ের উপর, শুধুমাত্র প্লান্টার পৃষ্ঠের ত্বক এক্সফোলিয়েট করে। মৃতদেহের মধ্যে সৃষ্ট পরিবর্তনের প্রক্রিয়ায়, চুল আলাদা করা হয়। পানির প্রভাবে চুল ত্বকের সাথে তার সংযোগ হারিয়ে ফেলে। লাশের ভেজা পোশাক, চামড়া ও চুল, সেগুলোতে বালি, পলি, শৈবালের উপস্থিতিও পানিতে লাশের উপস্থিতি নির্দেশ করে।

প্রায়শই পানিতে মৃত্যু ডুবে না থেকে ঘটে বিভিন্ন রোগ(পানিতে আকস্মিক মৃত্যু), আঘাত ইত্যাদি। হত্যা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য মৃতদেহ বা এর কিছু অংশ পানিতে ফেলে দেওয়া যেতে পারে। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ স্থাপন করা খুব কঠিন, বিশেষ করে যখন শরীর দীর্ঘ সময় ধরে পানিতে থাকে এবং কিছু ক্ষেত্রে এটি অসম্ভব। এটি লক্ষ করা উচিত যে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ, বিশেষত, মৃত্যুর কারণ (উদাহরণস্বরূপ, ডুবে যাওয়ার সময় জল দিয়ে শ্বাসনালী বন্ধ করার ফলে যান্ত্রিক শ্বাসকষ্ট) স্থাপন করেন। সহিংস মৃত্যুর ধরণ (খুন, আত্মহত্যা, দুর্ঘটনা) প্রতিষ্ঠা করা একজন ফরেনসিক চিকিৎসা বিশেষজ্ঞের যোগ্যতার মধ্যে নয়; আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তারা এই সমস্যাটি সমাধানে নিযুক্ত আছেন, অন্যান্য বিষয়গুলির মধ্যে, ফরেনসিক মেডিকেল পরীক্ষার ডেটা বিবেচনা করে।

ডুবে যাওয়া উদ্ধার

আপনি ডুবে যাওয়ার শুরু থেকে প্রথম 3-6 মিনিটের মধ্যে একজন ডুবন্ত ব্যক্তিকে বাঁচাতে পারেন। যাইহোক, যখন খুব ঠান্ডা জলে ডুবে যায়, কিছু ক্ষেত্রে এই সময়কাল 20-30 মিনিটে পৌঁছায়।

ফরেনসিক মেডিসিনের অনুশীলনে, এমন ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে যখন একজন ডুবে যাওয়া ব্যক্তিকে পানিতে থাকার 20-30 মিনিট পরে সফলভাবে পুনরুজ্জীবিত করা হয়েছিল, যখন পানি তুলনামূলকভাবে উষ্ণ, তাজা এবং নোনতা উভয়ই হতে পারে এবং ফুসফুস পানিতে পূর্ণ ছিল।

পিছন থেকে ডুবে যাওয়া ব্যক্তির কাছে সাঁতার কাটার পরামর্শ দেওয়া হয়। এর পরে, এটিকে এটির পিছনে ঘুরিয়ে দেওয়া দরকার যাতে এটির মুখটি জলের পৃষ্ঠে থাকে এবং দ্রুত তীরে নিয়ে যায়। এটা মনে রাখা উচিত যে একজন ডুবন্ত ব্যক্তি তথাকথিত "আত্ম-সংরক্ষণের প্রবৃত্তি" তৈরি করেছে এবং সে তার উদ্ধারকারীকে আঁকড়ে ধরে তাকে নীচে টেনে আনতে পারে। যদি এটি ঘটে, তবে কোনও ক্ষেত্রেই আপনার আতঙ্কিত হওয়া উচিত নয়। আপনাকে একটি গভীর শ্বাস নিতে হবে এবং গভীরতার মধ্যে ডুব দিতে হবে। ডুবে যাওয়া লোকটি তার পা হারাবে এবং তার বাহু খুলবে।

প্রাথমিক চিকিৎসা হল ভিকটিমকে পানি থেকে সরিয়ে ফেলা। তারপরে পালস এবং ডুবে যাওয়ার ধরণ নির্ধারণ করা প্রয়োজন। ভেজা ডুবে যাওয়া মুখ এবং ত্বকের একটি নীলাভ চেহারা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।

ভিজা ডুব দিয়ে, শিকারের শ্বাসযন্ত্রের ট্র্যাক্ট থেকে জল অপসারণ করা প্রয়োজন। এটি করার জন্য, তাকে একটি বাঁকানো হাঁটুতে রাখা হয় এবং পিঠে চাপ দেওয়া হয়। তারপরে, নাড়ির অনুপস্থিতিতে, অবিলম্বে বুকের সংকোচন এবং কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস শুরু করুন।

শুকনো বা সিনকোপাল ডুবে যাওয়ার ক্ষেত্রে, অবিলম্বে পুনরুত্থান শুরু করা উচিত।

যদি কোনও ব্যক্তি খুব দ্রুত জল থেকে বের করে আনতে সক্ষম হন এবং তার চেতনা হারানোর সময় না থাকে, তবে আপনাকে এখনও কল করতে হবে অ্যাম্বুলেন্স, এমনকি এই ক্ষেত্রেও জটিলতার ঝুঁকি রয়েছে।

মনোযোগ!প্রতিটি শিকারকে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে দেখাতে হবে, এমনকি পুনরুত্থানের পরেও চমৎকার স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে! পালমোনারি শোথ এবং অন্যান্য গুরুতর পরিণতির ঝুঁকি রয়েছে (উদাহরণস্বরূপ, বারবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট)। মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যেই নিশ্চিত করে বলা সম্ভব যে তার জীবন শঙ্কামুক্ত!

"ডুবানোর পরিত্রাণ নিজেরাই ডুবে যাওয়ার কাজ" প্রবাদটি অর্থহীন নয়। একটি জটিল পরিস্থিতিতে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বিভ্রান্ত না হয়. আপনি যখন জলে নামবেন, তখন আপনাকে পরিস্থিতিটি নির্ভুলভাবে মূল্যায়ন করতে হবে, শান্ত হতে হবে এবং তীরে সাঁতার কাটতে হবে। যদি কিছুক্ষণ পরে তীব্র ক্লান্তি হয় - শিথিল করুন, আপনার পিঠে শুয়ে থাকুন এবং শান্তভাবে শ্বাস নিন, আরাম করুন। আপনি যখন ঘূর্ণিপুলে উঠবেন, তখন আপনাকে ডুব দিতে হবে এবং গভীরতায় পাশে সাঁতার কাটতে হবে (গভীরতায় স্রোতের গতি সর্বদা কম)। আপনি যদি দেখতে পান যে একটি বড় ঢেউ আপনার দিকে আসছে, তবে আঘাত এড়াতে ডুব দেওয়া অত্যন্ত পরামর্শ দেওয়া হয়।

মন্তব্য

আরো দেখুন

মৃত্যুদন্ড
বর্তমান কাল
ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যান্য	মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রশ্ন

উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন। 2010

সমার্থক শব্দ:

• কর্শ, ফেডর
• ল্যাটিন

অন্যান্য অভিধানে "ডুবানো" কী তা দেখুন:

ডুবে যাওয়া- ডুবে যাওয়া, তরল মাধ্যম দিয়ে শ্বাসের গর্ত বন্ধ করা। এই মাধ্যমটি প্রায়শই জল; ল্যাট্রিনের নর্দমায় U. সাধারণত শিশুহত্যা হিসাবে পাওয়া যায়। সম্ভবত U. এবং অন্যান্য তরলে। একটি তরলে সমগ্র শরীর নিমজ্জিত করার প্রয়োজন হয় না যখন U... বড় মেডিকেল এনসাইক্লোপিডিয়া

ডুবে যাওয়া- ডুবে যাওয়া, বন্যার রাশিয়ান প্রতিশব্দের অভিধান। ডুবে যাওয়া n., সমার্থক শব্দের সংখ্যা: 4 বন্যা (10) ... সমার্থক অভিধান

ডুবে যাওয়া- ফরেনসিক মেডিসিনে, একটি তরল মাধ্যমে শ্বাসরোধের ফলে মৃত্যুর একটি রূপ, উদাহরণস্বরূপ। জলে, তেলে... আইন অভিধান